সঠিক উপায়ে মাংস সংরক্ষণ করুন
মাংস তাজা ও টাটকা অবস্থায় রান্না করাই সব থেকে ভালো। এতে মাংসের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। তবে কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করতেই হয়। আর কোরবানির ঈদের আসতেও আর বেশি বাকি নেই। তাছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে মাংস সংরক্ষণ করা না হলে মাংসের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই সঠিকভাবে মাংস সংরক্ষণের পদ্ধতি জানা জরুরী। তাই আসুন আজ জেনে নেই মাংস সংরক্ষণের সঠিক নিয়ম।
যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে :
- প্রথমেই ফ্রিজ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। কারণ দীর্ঘদিন মাংস সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ পরিষ্কার থাকা খুবই জরুরি। ফ্রিজে আগের মাছ ও মাংসের কারণে গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
- মাংস সংরক্ষণের আগে অবশ্যই ভালোভাবে রক্ত ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ধোয়ার পর অতিরিক্ত পানি ঝরানোর জন্য বড় ঝুড়িতে রেখে দিতে হবে। মাংস থেকে পানি ঝরে গেলে পলিথিন বা প্লাস্টিকের প্যাকেটে রেখে ভালোভাবে মুখ পেঁচিয়ে বা বন্ধ করে ফ্রিজে রাখতে হবে। যদি মাংস পলিপ্যাকে রাখতে চান তাহলে ভালো হয় যদি ফুডগ্রেড পলিপ্যাকে রাখেন।
- কোরবানির তিন থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত মাংস শক্ত ও গরম থাকে। এই সময় মাংস ফ্রিজে না রাখাই ভালো। এ সময়ের পর মাংস খানিকটা নরম হলে মাংস সংরক্ষণ করতে হবে।
- ফ্রিজে রাখার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন মাংসের টুকরা বেশি বড় না হয়। ছোট ছোট টুকরা করে মাংস সংরক্ষণ করা ভালো।
- ফ্রিজে একেকটি মাংসের প্যাকেট রাখার সময় মাঝে মোটা কাগজের টুকরা দিয়ে রাখা যেতে পারে। এতে একটি মাংসের প্যাকেটের সঙ্গে অন্য প্যাকেট আটকে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে না।
- মাংস সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই নতুন ও পরিষ্কার প্যাকেট ব্যবহার করতে হবে। পুরানো বা আগের ব্যবহৃত পলিথিন ব্যবহার করলে মাংস গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
- ফ্রিজে মাংস রাখার পর তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে হবে। এতে মাংস তাড়াতাড়ি জমবে।
ফ্রিজ না থাকলে সংরক্ষণের উপায়
জ্বাল দিয়ে সংরক্ষণ : মাংস ভালোভাবে ধুয়ে পরিমাণ মতো হলুদ, লবণ মাখিয়ে পানি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। এই মাংস দিনে অন্তত দুবার জ্বাল দিলে দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। এভাবে সংরক্ষণের ক্ষেত্রে মাংসে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকলে মাংস অনেকদিন ভালো থাকবে।
https://www.facebook.com/ronyeesikdar
মাংস তাজা ও টাটকা অবস্থায় রান্না করাই সব থেকে ভালো। এতে মাংসের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। তবে কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করতেই হয়। আর কোরবানির ঈদের আসতেও আর বেশি বাকি নেই। তাছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে মাংস সংরক্ষণ করা না হলে মাংসের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই সঠিকভাবে মাংস সংরক্ষণের পদ্ধতি জানা জরুরী। তাই আসুন আজ জেনে নেই মাংস সংরক্ষণের সঠিক নিয়ম।
যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে :
- প্রথমেই ফ্রিজ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। কারণ দীর্ঘদিন মাংস সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ পরিষ্কার থাকা খুবই জরুরি। ফ্রিজে আগের মাছ ও মাংসের কারণে গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
- মাংস সংরক্ষণের আগে অবশ্যই ভালোভাবে রক্ত ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ধোয়ার পর অতিরিক্ত পানি ঝরানোর জন্য বড় ঝুড়িতে রেখে দিতে হবে। মাংস থেকে পানি ঝরে গেলে পলিথিন বা প্লাস্টিকের প্যাকেটে রেখে ভালোভাবে মুখ পেঁচিয়ে বা বন্ধ করে ফ্রিজে রাখতে হবে। যদি মাংস পলিপ্যাকে রাখতে চান তাহলে ভালো হয় যদি ফুডগ্রেড পলিপ্যাকে রাখেন।
- কোরবানির তিন থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত মাংস শক্ত ও গরম থাকে। এই সময় মাংস ফ্রিজে না রাখাই ভালো। এ সময়ের পর মাংস খানিকটা নরম হলে মাংস সংরক্ষণ করতে হবে।
- ফ্রিজে রাখার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন মাংসের টুকরা বেশি বড় না হয়। ছোট ছোট টুকরা করে মাংস সংরক্ষণ করা ভালো।
- ফ্রিজে একেকটি মাংসের প্যাকেট রাখার সময় মাঝে মোটা কাগজের টুকরা দিয়ে রাখা যেতে পারে। এতে একটি মাংসের প্যাকেটের সঙ্গে অন্য প্যাকেট আটকে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে না।
- মাংস সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই নতুন ও পরিষ্কার প্যাকেট ব্যবহার করতে হবে। পুরানো বা আগের ব্যবহৃত পলিথিন ব্যবহার করলে মাংস গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
- ফ্রিজে মাংস রাখার পর তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে হবে। এতে মাংস তাড়াতাড়ি জমবে।
ফ্রিজ না থাকলে সংরক্ষণের উপায়
জ্বাল দিয়ে সংরক্ষণ : মাংস ভালোভাবে ধুয়ে পরিমাণ মতো হলুদ, লবণ মাখিয়ে পানি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। এই মাংস দিনে অন্তত দুবার জ্বাল দিলে দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। এভাবে সংরক্ষণের ক্ষেত্রে মাংসে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকলে মাংস অনেকদিন ভালো থাকবে।
https://www.facebook.com/ronyeesikdar
No comments:
Post a Comment